গ্যালারি

শরিয়তের মানদণ্ডে রজব মাসের ফজিলত

This gallery contains 2 photos.

সীমাহীন প্রজ্ঞার দাবি অনুযায়ী আল্লাহ তা আলা কিছু মাস ও দিবসকে অন্যান্য মাস ও দিবসের উপর মর্যাদাপূর্ণ করেছেন। উদ্দেশ্য সৎ কর্ম সম্পাদনে মানুষের প্রেরণা উৎসাহে নতুন মাত্রা সংযোগ করা। অধিক মাত্রায় আমলে সালেহ করে উৎকর্ষ সাধনের পথ সুগম করা। তবে মানব ও জিন জাতির দুষ্টচক্র আল্লাহর বান্দাদেরকে সরল পথ থেকে বিচ্যুত করতে সদা সক্রিয়। তাইতো অবস্থান নিয়েছে সম্ভাব্য সকল পথে যা কিছু উত্তম তা থেকে মানুষের দৃষ্টি অন্যত্র সরিয়ে নিতে। আল্লাহর রহমত ও করুণা প্রাপ্তির মৌসুম অসার কর্ম, আয়েশ আস্বাদন, প্রবৃত্তিচর্চা ও অযাচিত সুখ উপভোগের উপযুক্ত সময় হিসেবে উপস্থাপন করে। বিস্তারিত পড়ুন

গ্যালারি

কীভাবে আমরা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে ভালোবাসব? – ২

This gallery contains 1 photo.

লেখকঃ মোহাম্মদ মানজুরে ইলাহী সম্পাদনাঃ আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া ইসলামী শরী‘আত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে যেভাবে ভালোবাসার নির্দেশনা আমাদেরকে দিয়েছে নিম্নে আমরা সে বিষয়টি তুলে ধরছিঃ ১. সকল মানবের উপর রাসূলু্ল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে প্রাধান্য ও শ্রেষ্ঠত্ব দেয়াঃ … বিস্তারিত পড়ুন

গ্যালারি

কীভাবে আমরা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে ভালোবাসব? – ১

This gallery contains 1 photo.

মুমিন মাত্রই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতি মহব্বত পোষণ করে। কেননা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতি মহব্বত রাখা ঈমানের এক অপরিহার্য অংশ। আল্লাহ বলেন,

‘‘বল, তোমাদের পিতা, তোমাদের সন্তান, তোমাদের স্ত্রী, তোমাদের গোত্র তোমাদের সে সম্পদ যা তোমরা অর্জন করেছ, আর সে ব্যবসা যার মন্দ হওয়ার আশংকা তোমরা করছ, এবং সে বাসস্থান যা তোমরা পছন্দ করছ, যদি তোমাদের কাছে অধিক প্রিয় হয় আল্লাহ, তাঁর রাসূল ও তার পথে জিহাদ করার চেয়ে, তবে তোমরা অপেক্ষা কর আল্লাহ তাঁর নির্দেশ নিয়ে আসা পর্যন্ত।’’ [আত-তাওবাহ: ২৪]

বিস্তারিত পড়ুন

গ্যালারি

সংঘাত অথবা সংঘাত নয়? পর্ব – ২

পর্ব ১ : ইসলাম : একটি ধারণা ! শেখ আবদুর রহিম গ্রীন ইসলাম ও পশ্চিমা বিশ্ব কি বিরোধিতার সম্মুখীন? জনাব হান্টিংটনের ‘The clash of the Civilizations‘ দাবী করছে “হ্যাঁ”, কিন্তু  জরিপে এ বিষয়ে কোন “দৃঢ় প্রত্যয়” ব্যক্ত করা হয়নি। এটা … বিস্তারিত পড়ুন

গ্যালারি

ইসলাম : একটি ধারণা !

This gallery contains 1 photo.

আমি ‘দি ইকোনমিস্ট’ ম্যাগাজিনের জরিপের বিষয়বস্তু ‘ইসলাম এবং পশ্চিম’ (আগস্ট ৬, ১৯৯৪ সংখ্যা, বড় আকারে সন্নিবেশিত) সম্পর্কে বিশেষভাবে বিবেচনার পর সমালোচনা লিখতে শুরু করেছি, এবং নিঃসন্দেহে আল্লাহ সর্বোত্তম সাহায্যকারী। নোয়াম চমস্কি যাকে “বানানো সম্মতি” বলছেন, ব্রায়ান ব্রিডহ্যামের পক্ষে তার উপর নির্ভর করা সম্ভব। যেক্ষেত্রে একনায়কতন্ত্র লোকের সম্মতি আদায় করতে ও বিরোধিতা ঠেকাতে শক্তি প্রয়োগ করে, সেখানে “গণতন্ত্র” প্রচার মাধ্যমকে বিশেষ বিশ্বব্যবস’ার দৃষ্টিভঙ্গি প্রচার করে সম্মতি তৈরী করতে ব্যবহার করে থাকে। যা কমবেশী শাসকগোষ্ঠীর স্বার্থের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ। ছোট, সংক্ষিপ্ত আকারের একটি প্রবন্ধ লিখে সে পার পেয়ে যেতে পারে, কারণ তাকে তার অধিকাংশ বক্তব্যই প্রমাণ করতে হয় না, তাকে শুধু জোড়া দেওয়া, প্রচলিত মামুলি মন্তব্যসমূহের পুনরাবৃত্তি করতে হয়। উদাহরণ হিসাবে বলা যায়, যখন তিনি আলজেরীয় মুসলিমদের “একদল ইসলামী বিদ্রোহী যারা আপোষহীনতার বৈশিষ্ট্যসূচক, সবচেয়ে নিষ্ঠুর প্রকৃতির মৌলবাদী” হিসাবে বর্ণনা করেন, তাঁকে সেটা প্রমাণ করতে হয় না, কারণ কর্তৃপক্ষ এটা ইতোমধ্যেই নিশ্চিত করেছে যে এটাই সত্য বলে লোকে বিশ্বাস করবে। আসলে বিবৃতিটি মোটেও সত্য নয়। আলজেরীয় মৌলবাদীরা প্রমাণ করেছে যে তারা নির্বাচন করতে এবং ইসলামী শরীয়া পুনঃপ্রতিষ্ঠার শান্তিপূর্ণ উপায় খুঁজে পেতে ইচ্ছুক। সামপ্রতিক ঘটনাবলী, যেমন রোমে “বিদ্রোহী মৌলবাদী”দের অন্তর্ভুক্ত বিস্তারিত পড়ুন

গ্যালারি

প্রত্যেক মুসলিম নর-নারীর জন্য যা জানা একান্ত কর্তব্য-২

This gallery contains 1 photo.

ইসলাম বিনষ্টকারী বস্তু সমূহ ইসলামকে বিনষ্ট করে এমন বস্তু দশটি : এক : আল্লাহর ইবাদাতে কাউকে শরিক বা অংশীদার করা। আল্লাহ বলেন: “নিশ্চয়ই আল্লাহ ইবাদাতে তার সাথে কাউকে শরিক বা অংশীদার মানাকে ক্ষমা করবেন না, এছাড়া যা কিছু আছে তা … বিস্তারিত পড়ুন

গ্যালারি

প্রত্যেক মুসলিম নর-নারীর জন্য যা জানা একান্ত কর্তব্য-১

This gallery contains 1 photo.

প্রতিটি মানুষের উপর যা জানা একান্ত কর্তব্য, যা না জানলেই নয়, সেসব মূলনীতি এই পোস্টে উপস্থাপিত হয়েছে। এতে বর্ণিত মূলনীতিগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: বান্দার জন্য তার রব সম্পর্ক জ্ঞান; তার রব তাকে কী রকম ইবাদাত পালনের নির্দেশ দিয়েছেন- সে জ্ঞান; দীন সম্পর্কে জ্ঞান; লা ইলাহ ইল্লাল্লাহ এর শর্তাবলি; ইসলাম বিনষ্টকারী বেশ কিছু বিষয়াবলি; তাওহীদ ও এর প্রকারভেদ; তাওহীদের বিপরীতে শির্ক ও এর প্রকারভেদ ইত্যাদি। বিস্তারিত পড়ুন

গ্যালারি

শিরক: আমাদের সমাজে যে আকারে প্রচলিত -২

This gallery contains 1 photo.

কেউ যদি কোন ভাগ্যগণনাকারীর কাছে যায় এবং তার নিকট কোন কিছু জানতে চায়, তবে ঐ ব্যাক্তির সালাত ৪০ দিন এবং রাত পর্যন্ত কবুল হবে না।” (মুসলিম)

এ বিধান শুধুমাত্র একজন ভাগ্যগণনাকারীর নিকট কৌতুহলবশতঃ যাওয়ার জন্য। অবশ্য এরপরও ঐ ব্যক্তিকে ৪০ দিন পর্যন্ত সালাত আদায় করে যেতে হবে, যদিও সে এর সওয়াব পাবে না, তবে সে সালাত আদায় করে ফরয আদায় করার বাধ্যবাধকতা থেকে মুক্ত হয়ে যাবে। তা না করলে সালাত আদায় না করার অপরাধে অপরাধী হতে হবে। কেউ যদি এ কথা বিশ্বাস করে যে ভাগ্যগণনাকারীর নিকট ভবিষ্যতের জ্ঞান রয়েছে, কিংবা অতীন্দ্রিয় (গায়েব) জ্ঞান রয়েছে, বিস্তারিত পড়ুন

গ্যালারি

শিরক: আমাদের সমাজে যে আকারে প্রচলিত -১

This gallery contains 2 photos.

ইসলাম ও শরীয়তবিরোধী কোন প্রবৃত্তির অনুসারীকে প্রবৃত্তির পূজারী বলা হয়েছে। ইবন আব্বাস (রা) বলেছেন, শরীয়া বিরোধী প্রবৃত্তিও এক প্রকার মূর্তি যার পূজা করা হয়। আজকের মুসলিম সমাজে অনেক মুসলিমই নিজের খেয়ালখুশির অনুসরণ করে থাকে, এবং নিজের মতামতকে অর্থাৎ নিজের কাছে কি মনে হল, তাকে খুব গুরুত্বপূর্ণ মনে করে। অথচ একজন মু’মিনের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এই যে সে প্রতিটি বিষয়ের ক্ষেত্রে জানতে সচেষ্ট হয় যে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা ও তাঁর রাসূল (সা) কি বলেছেন, এবং সে তা জানামাত্র মাথা পেতে গ্রহণ করে নেয়, সেটা তার মন মত হোক বা না হোক, অথচ আমাদের সমাজের কিছু উদ্ধত লোক আছে, যাদেরকে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের কথা শোনানোর পরও তারা নিজেদের মতামতের পক্ষে সাফাই গাইতে থাকে এবং “আমার তা মনে হয় না।”, “আমার মনে হয় এটা ঠিক।” বা “এটা ঠিক না।” এরূপ মন্তব্য করার ধৃষ্টতা দেখায়। এমন মানুষ তার যা মনে হয়, সেই অনুযায়ীই কাজ করে যায় এবং নিজের প্রবৃত্তি মত নিজের ধর্ম বানিয়ে নেয়। ধরা যাক একজন মানুষ খুব নামায পড়ে, কিন্তু যখনই তাকে যাকাতের কথা বলা হয়, সে নানা অজুহাত এবং নিজস্ব মতামত দিতে থাকে, কেননা যাকাতের বিধান তার মনমত হয় নি, অথবা সুদ খাওয়া থেকে তাকে নিষেধ করলে সে আঁতকে ওঠে এবং এই বিধান মানতেই চায় না, বরং নিজ খেয়ালখুশীর অনুসরণ করে। এমন মানুষ কিন্তু আমাদের সমাজে কম নেই, আমাদের আশেপাশেই অনেকে রয়েছে। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা আমাদেরকে সকল প্রকার শিরক থেকে রক্ষা করুন।
বিস্তারিত পড়ুন

তাওহীদের মূলসূত্রাবলীঃ আমাদের সমাজের প্রেক্ষাপটে সংক্ষিপ্ত পর্যালোচনা -২

তাওহীদ আল আসমা ওয়া সিফাত:

অর্থ: আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলার নাম এবং গুণাবলীর ক্ষেত্রে তাঁর একত্ব। এর অর্থ হচ্ছে:

১) আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলার ওপর কেবল সেসকল নাম ও গুণাবলী আরোপ করা যাবে যা আল্লাহ বা তাঁর রাসূল (সা) করেছেন, এক্ষেত্রে এসব নাম এবং গুণাবলীকে ব্যাখ্যা- বিশ্লেষন করার চেষ্টা করা যাবে না কিংবা এগুলোর বাহ্যিক অর্থ ব্যতীত অন্য কোন অর্থ খোঁজা যাবে না। যেমন কুরআনে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা তাঁর ক্রোধের কথা উল্লেখ করেছেন:

“… আল্লাহ তাদের প্রতি ক্ষুদ্ধ, তাদেরকে অভিসম্পাত করেন, এবং তাদের জন্য মন্দ পরিণতি প্রস্তুত রেখেছেন।” (সূরা আল ফাতহ, ৪৮ : ৬)

এ আয়াত থেকে এটুকুই বুঝতে হবে যে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা ক্ষুদ্ধ হন। তবে তাঁর ক্রোধকে মানুষের ক্রোধের সাথে তুলনা করা যাবে না কেননা: বিস্তারিত পড়ুন

গ্যালারি

তাওহীদের মূলসূত্রাবলীঃ আমাদের সমাজের প্রেক্ষাপটে সংক্ষিপ্ত পর্যালোচনা -১

This gallery contains 1 photo.

বর্তমানে বাঙালী মুসলিম সমাজে তাওহীদের ধারণা শুধুই একটি থিওরি বলা চলে। শিক্ষিত সমাজের দিকে তাকালে আমরা দেখতে পাই যে স্কুল পর্যায়ে ছোটবেলা থেকেই ছাত্রছাত্রীরা তোতাপাখির মত তাওহীদের সংজ্ঞা মুখস্থ করতে থাকে। সাধারণতঃ দেখা যায় যে প্রতি ক্লাসেই মোটামুটি বই মুখস্থে’র এই করুণ প্রক্রিয়া চলতে থাকে। অপরদিকে অশিক্ষিত মানুষের তো সে সংজ্ঞাও জানা নেই। তবে এই উভয় ক্ষেত্রেই যে ব্যাপারটি অনুপস্থিত, তা হচ্ছে জীবনে তাওহীদের বাস্তবিক প্রয়োগ। বিস্তারিত পড়ুন

The Evils of Nationalism -by Shaykh ‘Abdul-‘Azîz Ibn Bâz

Source: Islamic Network

Islaam has forbidden the calls of jaahiliyyah (the prelslaamic days of ignorance) and there are many textual evidences which forbid all of the characteristics and manners of jaahiliyyah and their actions, except those (good and decent) practices which Isl aam agreed to. And there is no doubt that the call to nationalism is from these calls of jaahiliyyah, since nationalism is a call to other than Islaam and an aiding of other than the truth. And how many ills, evils and serious wars has such calls of jaahi liyyah caused to their people, causing great harm to their souls, their wealth and their possessions. The consequences of such calls (for the Muslims) was a splitting up of their unity and a planting of enmity and hatred of each other in their hearts and a fragmentation and splitting between tribes and nations.
Ibn Taymiyyah (d.728H) rahimahullaah said: [2]

“Everything which is outside the call of Islaam and the Qur’aan, with regards to lineage, land, nationality, schools of thoughts and ways, then it is from the calls of jaahiliyyah. lndeed, even when the Muhaa jirs (those Companions who migrated from Makkah to Madeenah) and the Ansaars (those Companions who aided and supported those who migrated) argued, such that one of the Muhaajirs said:” O Muhaajirs! (implying; rally to my aid) ” And one of the Ansaar said: “O Ansaar!” Upon hearing this, the Prophet sallallaahu ‘alayhi wa sallam said:

“Is it with the calls of Jaahiliyyah that you call, and l am still amongst you!” And he became very angry at that.” [3]

And from the textual evidences pertaining to this issue is Allaah the Most High’s saying:

“And stay in your homes and do not display yourselves, like the display of the times of jaahiliyyah (pre lslaamic ignorance). But establish the Prayer, give the Zakaat and obey Allaah and His Messenger. ” [Soorah alAhzaab 33:33]

“When those who disbelieved placed in their hearts pride and arrogance the pride and arrogance of jaahiliyyah then Allaah sent down His tranquillity upon His Messenger sallallaahu ‘alayhi wa sallam and upon the Believers …” [Soorah alFath 48 26].

The Prophet sallallaahu ‘alayhi wa sallam said:

“Whosoever leaves off obedience and separates from the Jamaa’ah and dies, he dies a death of jaahiliyyah. Whoever fights under the banner of the blind, becoming angry for ‘asabiyyah (partisanship and party s pirit), or calling to ‘asabiyyah, or assisting ‘asabiyyah, then dies, he dies a death of jaahiliyyah.” [4]

বিস্তারিত পড়ুন